জুলুম নিয়ে ইসলামিক উক্তি সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করব, আমাদের সফল মনীষী ও মহান ব্যক্তিদের দৃষ্টিভঙ্গি মূলত এখানে তুলে ধরা হয়েছে। ব্যক্তিগত সামাজিক জীবনের উত্থান পতন নিয়েই মহান মনীষীরা আমাদেরকে ‘ জুলুম নিয়ে ইসলামিক উক্তি ‘ বিষয়ে বিস্তারিত বলেছেন। এগুলো জেনে পারিবারিক এবং সামাজিকভাবে আমাদের জীবনে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সফলতার শীর্ষে পৌঁছাতে পারি।
জুলুম নিয়ে ইসলামিক উক্তি
পৃথিবীতে সফল ব্যক্তিরা সফল হওয়ার একটিমাত্র কারণ তারা পৃথিবীতে আগে জ্ঞান অর্জন করে আর সেই জ্ঞানগুলো পূর্ণতা দেয় মহান মনীষীরা এখন আমরা জেনে নেব সেই মহান মনীষীদের উক্তিগুলো, জনপ্রিয় এই বুড়িগঙ্গা টিভি ওয়েবসাইটে থেকে এখন আমরা জেনে নেব মহান মনীষী ও সফল ব্যক্তিরা কি বলেছেন ‘ জুলুম নিয়ে ইসলামিক উক্তি ‘ সম্পর্কে।
জুলুম বা অত্যাচার সম্পর্কে ইসলামে অনেক উক্তি এবং শিক্ষার উল্লেখ আছে। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উক্তি তুলে ধরা হলো:
কোরআনের আয়াত:
“অবশ্যই আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।” (কোরআন ২:254)
“আর যারা জুলুম করে, তাদের জন্য রয়েছে দায়িত্ব এবং তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।” (কোরআন ৩:21)
হাদিস:
নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “জুলুমের শাস্তি আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড়।” (বুখারী ও মুসলিম)
“যে ব্যক্তি অন্যের উপর জুলুম করে, তার জন্য এই পৃথিবীতেই শাস্তি রয়েছে।”
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত:
“নবী (সা.) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ গ্রহণ করেন না: একজন জালিম, যারা অবিচার করে, এবং যে ব্যক্তি তার পরিবারের মধ্যে ঝগড়া করে।'”
ইসলামিক উক্তি
কোরআনের আয়াত:
“অবশ্যই আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।” (কোরআন ২:254)
কোরআনের আয়াত:
“আর যারা অন্যদের প্রতি জুলুম করে, তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি।” (কোরআন ৩:21)
কোরআনের আয়াত:
“জুলুম করা এবং অন্যায় করা, দুনিয়ার আযাবের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।” (কোরআন ২:188)
নবী মুহাম্মদ (সা.) এর হাদিস:
“জুলুমের দিন কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন না।” (মুসনাদ আহমদ)
হাদিস:
“জুলুম করা জাহান্নামের আগুনে নিয়ে যাবে।” (মুসলিম)
হাদিস:
“যে ব্যক্তি অন্যের উপর জুলুম করে, আল্লাহ তার সাহায্য থেকে বঞ্চিত করেন।” (সুনান ইবন মাজাহ)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত:
“নবী (সা.) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ গ্রহণ করেন না: একজন জালিম, যে কাউকে অত্যাচার করে।'” (বুখারী)
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত:
“নবী (সা.) বলেছেন, ‘জুলুমের জন্য তিনটি প্রকারের শাস্তি রয়েছে: দুনিয়া, কিয়ামত এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর দিন।'” (মুসলিম)

হাদিস:
“তোমরা জুলুম থেকে বিরত থাকো, কারণ জুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকার হয়ে দাঁড়াবে।” (বুখারী)
সাহাবী উমর (রা.) এর উক্তি:
“যদি একটি দেশ জুলুমের কারণে পতিত হয়, তবে সেটি আবারও পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়।”
কোরআন (২:254): “অবশ্যই আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।”
কোরআন (৩:21): “আর যারা অন্যদের প্রতি জুলুম করে, তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি।”
নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: “জুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকার হয়ে দাঁড়াবে।” (বুখারী)
হাদিস: “যে ব্যক্তি অন্যের উপর জুলুম করে, আল্লাহ তার সাহায্য থেকে বঞ্চিত করেন।” (সুনান ইবন মাজাহ)
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত: “জুলুমের জন্য তিনটি প্রকারের শাস্তি রয়েছে: দুনিয়া, কিয়ামত এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর দিন।” (মুসলিম)
সাহাবী উমর (রা.) বলেন: “যদি একটি জাতি জুলুম করে, তবে তা ধ্বংস হয়ে যাবে।”
হাদিস: “যে ব্যক্তি অন্যের উপরে অত্যাচার করে, তার জন্য দুনিয়ায় শাস্তি এবং পরকালে কঠোর শাস্তি রয়েছে।”
ইমাম আলি (রা.) বলেন: “জুলুমের পরিণতি দুঃখজনক।”
হাদিস: “জুলুম করা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে ঘৃণিত কাজ।”
শায়খ হাসান আল-বানা: “জুলুম এক ধরনের রোগ, যা জাতিকে ধ্বংস করে।”
জুলুম নিয়ে উক্তি
কোরআন (২:254): “অবশ্যই আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।”
কোরআন (৩:21): “আর যারা জুলুম করে, তাদের জন্য রয়েছে দায়িত্ব এবং তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।”
কোরআন (৪:48): “অবশ্যই আল্লাহ শিরক ব্যতীত যে কাউকে ক্ষমা করবেন না। এবং যিনি শিরক করে, তিনি তো বড় জুলুম করেছেন।”
নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: “জুলুমের শাস্তি আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড়।” (বুখারী ও মুসলিম)
নবী (সা.) বলেছেন: “যে ব্যক্তি অন্যের উপর জুলুম করে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার জুলুমের ফল প্রকাশ করবেন।”
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত: “নবী (সা.) বলেছেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকার হয়ে দাঁড়াবে।'” (মুসলিম)
সাহাবী উমর (রা.) বলেন: “যদি একটি জাতি জুলুম করে, তবে তা ধ্বংস হয়ে যাবে।”
হাদিস: “জুলুম করা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে ঘৃণিত কাজ।”
ইমাম আলী (রা.) বলেন: “জুলুমের পরিণতি দুঃখজনক।”
শায়খ হাসান আল-বানা: “জুলুম এক ধরনের রোগ, যা জাতিকে ধ্বংস করে।”
এই উক্তিগুলো জুলুমের বিরুদ্ধে ইসলামের কঠোর অবস্থান এবং প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
উক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে জনপ্রিয় এই উক্তি বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আমাদের আরো প্রিয় উক্তিগুলো জেনে নিতে পারবো, আমাদের সমাজ বাস্তবতার মধ্য থেকে আমাদের বেঁচে থাকতে হবে, সেক্ষেত্রে মহান মনীষীদের এ বাণীগুলো আমাদের জীবনে এক প্রদীপ তৈরি করতে সাহায্য করবে ।
সর্বোপরি আমরা একথা বলতে পারি, মানুষের জ্ঞানের ভান্ডার সুপ্ত অবস্থায় থাকে সেই সুপ্ত জ্ঞানকে বিকশিত করার জন্য মহান মনীষীদের মহান বাণী গুলো আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার জন্য সর্বোপরি চেষ্টা করে যাব, তাহলে আমাদের জীবনে সময় গুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারব। এই ‘ জুলুম নিয়ে ইসলামিক উক্তি ‘ জীবনকে নতুনভাবে পরিচালিত করতে সাহায্য করবে ।
শেষ কথা
মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ একাকী বেঁচে থাকতে পারে না, এজন্য তাকে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হয়, মহান মনীষীদের শরণাপন্ন হতে হয়, এবং সে অনুযায়ী জীবন গ্রহণ করলে, সঠিক পথে চলা যায়, মহান মনীষীগণ জুলুম নিয়ে ইসলামিক উক্তি গুলো আমাদের জীবনে পরিবর্তন করতে সহযোগিতা করবে বলে আশা করছি।